ইন্টার মিয়ামি – যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটিতে লিওনেল মেসি পা রাখা মাত্রই ফুটবল দুনিয়ায় শুরু হল অসামান্য উত্তেজনা। এবার এক নজরে দেখে নেই এমএলএস ক্লাব ইন্টার মিয়ামি সম্পর্কে। ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল ডি ফুটবল মায়ামি (ইন্টার মায়ামি ফুটবল ক্লাব বা কেবল ইন্টার মায়ামি নামে পরিচিত) ফোর্ট লডারডেলে অবস্থিত একটি আমেরিকান পেশাদার ফুটবল ক্লাব। ২০১৮ সালের ২৯ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত সকার ক্লাবটি ২০২০ মৌসুম থেকে মেজর লিগ সকার (এমএলএস) খেলতে শুরু করে। ক্লাবটি বর্তমানে তার ঘরোয়া এমএলএস ম্যাচগুলো ড্রাইভ পিংক স্টেডিয়ামে খেলে, যা ফ্লোরিডার নিকটবর্তী ফোর্ট লডারডেলের প্রাক্তন লকহার্ট স্টেডিয়ামের স্থান।
টপিক
বিস্তারিততথ্য
ক্লাবের নাম
ইন্টার মিয়ামি
প্রতিষ্ঠা
২৯ জানুয়ারি ২০১৮
মালিক
ডেভিড বেকহাম, জর্জ মাস, জোস মাস
সভাপতি
ডেভিড বেকহাম
অধিনায়ক
লিওনেল মেসি
কোচ
জেরার্ডো টাটা মার্টিনো
মাঠের নাম
ড্রাইভ পিংক স্টেডিয়াম
ধারণ ক্ষমতা
১৮,০০০
লীগের নাম
মেজর লীগ সকার
ওয়েবসাইট
https://www.intermiamicf.com/
অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে ২০১৮ সালের ২৯ শে জানুয়ারি মায়ামি বেকহ্যাম ইউনাইটেড গ্রুপ ক্লাবটি কিনতে সমর্থ হন। দলের মালিকানা এখন মায়ামি ফ্রিডম পার্ক এলএলসি এর মাধ্যমে কাজ করে। ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল ডি ফুটবল মায়ামি, বা সংক্ষেপে ইন্টার মায়ামি ফুটবল ক্লাব, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ সালে ক্লাবের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ সালে প্রাক্তন উরুগুয়ে জাতীয় দলের খেলোয়াড় এবং ফুটবল ক্লাব মন্টেরির ম্যানেজার দিয়েগো আলোনসোকে ক্লাবের উদ্বোধনী প্রধান কোচ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ইন্টার মায়ামির প্রথম এমএলএস খেলা ১ মার্চ ২০২০ এ খেলা হয়েছিল, যেখানে তারা লস অ্যাঞ্জেলেস ফুটবল ক্লাবের কাছে ১–০ গোলে হেরেছিল।
মিয়ামি – হোম জার্সি
ক্লাব ইন্টার মিয়ামি দুই ধরণের জার্সি সাধারণত ব্যবহার করে। একটি ইন্টার মিয়ামির হোম জার্সি হিসেবে নিজেদের মাঠে পরে খেলে। হোম জার্সি টিই মুলত সারা পৃথিবীর ভক্তরা কেনার জন্য অপেক্ষা করে আছে।
মিয়ামি – অ্যাওয়ে জার্সি
লিওনেল মেসির ক্লাব তাদের এওয়ে ম্যাচ গুলো খেলার জন্য এওয়ে জার্সি পরিধান করে থাকে।
মিয়ামি ক্লাবটি ২০২৩ সালের জুন মাসের দিকে লিওনেল মেসি ক্লাবটির হয়ে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর ক্লাবটি আন্তর্জাতিকভাবে মনোযোগ লাভ করে। তখন থেকেই সারা পৃথিবী চোখ বুলাতে থাকে ইন্টার মিয়ামি ক্লাবের দিকে।
মুভি নিয়ে আমাদের কৌতূহল তো থামবার নয়, বরং প্রতিনিয়তই বাড়ছে। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বাংলা ভাষায় নির্মিত সেরা ১০টি ক্রাইম থ্রিলার মুভি। তো এবার শুরু করা যাক ক্রাইম থ্রিলার নিয়ে আলোচনা।
নাম্বার ১০ – শিকারী তালিকার দশ নাম্বারে আছে এসকে মুভিজ ও জাজ মাল্টিমিডিয়া প্রযোজিত ও শাকিব-শ্রাবন্তী অভিনীত যৌথ প্রযোজনার মুভি শিকারি(Shikari)। সুপারস্টার শাকিব খান তার জীবনের সেরা অভিনয় দক্ষতা দেখিয়েছেন এই ক্রাইম থ্রিলার মুভিটিতে। ছবি পরতে পরতে আছে অ্যাকশন থ্রিল আর সাথে রয়েছে রোমান্স, যা আপনাকে বিনোদিত করতে বাধ্য।
নাম্বার ৯ – চোরাবালি এই তালিকার নয় নম্বরে থাকছে রেদওয়ান রনির নির্দেশনায় ও ইন্দ্রনীল-জয়া আহসান অভিনীত বাংলাদেশী ক্রাইম থ্রিলার সিনেমা চোরাবালি(Chorabali)। ইন্দ্রনীল এর অ্যাকশন লুক আর শহিদুজ্জামান সেলিমের অনবদ্য ভিলেনশিপ চোরাবালি কে দিয়েছে অনন্য মাত্রা। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মুভিটির কাহিনী থেকে আপনাকে স্ক্রীন থেকে চোখ নামাতে দিবে না একবারের জন্যেও।
নাম্বার ৮ – ঢাকা অ্যাটাক আমাদের তালিকার অষ্টম স্থানে থাকছে পরিচালক দীপঙ্কর দীপন পরিচালিত ও আরেফিন শুভ- মাহিয়া মাহি অভিনীত বাংলাদেশী ক্রাইম থ্রিলার ঢাকা অ্যাটাক(Dhaka Attack)। বাংলা ভাষায় নির্মিত সবচেয়ে আধুনিক পুলিশ ক্রাইম থ্রিলার এটি। তাসকিন রহমান ভিলেন চরিত্রে ছিলেন অসাধারণ। মেকিংও ছিল বেশ সম্পূর্ণ। ইদুর বিড়াল খেলার এ ক্রাইম থ্রিলার আপনাকে দিবে সর্বোচ্চ লেভেলের থ্রিল।
নাম্বার ৭ – কানামাছি ওপার বাংলার জনপ্রিয় পরিচালক রাজ চক্রবর্তী পরিচালিত ও ষ্টার কাস্ট অংকুশ-আবির-শ্রাবন্তী অভিনীত পলিটিকাল ক্রাইম সিনেমা কানামাছি(Kanamachi) থাকছে আমাদের তালিকার আট নম্বরে। একটা সম্পূর্ণ নতুন রাজনৈতিক দল পুরনো একটি দলকে হঠিয়ে রাজ্য ক্ষমতায় আসার অসাধারণ গল্প নিয়ে নির্মিত কানামাছি দেখে আপনি পাবেন পলিটিকাল থ্রিলার সিনেমার অন্যরকম সংজ্ঞা।
নাম্বার ৬ – দ্বিতীয় পুরুষ সুপারস্টার পরিচালক সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ও পরমব্রত-রাইমা সেন জুটি অভিনীত ভারতীয় বাংলা ক্রাইম থ্রিলার দ্বিতীয় পুরুষ(Dwitiyo Purush) থাকছে আমাদের তালিকার ৬ নম্বরে। দ্বিতীয় পুরুষ মূলত ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাইশে শ্রাবণ মুভির সিকুয়েল মুভি। ২৫ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া এক বীভৎস সিরিয়াল কিলার আর পুলিশের ইদুর বিড়াল কাহিনী আপনাকে দিবে লোমহর্ষক থ্রিল।
নাম্বার ৫ – বর্ণপরিচয় তালিকার পাঁচ নম্বরে থাকছে পরিচালক মৈনাক ভৌমিক পরিচালিত ও তারকা অভিনেতা যীশু-আবির অভিনীত ডিটেকটিভ ক্রাইম মুভি বর্ণপরিচয়(Bornoporichoy)। জনপ্রিয় শিল্পী অনুপম রায়ের সংগীত পরিচালনা মুভিটি কে দিয়েছে অন্যরকম মাত্রা। সিরিয়াল কিলিং আর পুলিশ-খুনীর থ্রিলিং দৌড়ঝাপ আপনাকে শেখাবে মৃত্যুর ব্যাকরণ।
নাম্বার ৪ – চতুষ্কোণ বহুল জনপ্রিয় পরিচালক বাংলাদেশের জামাই সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত পরমরত-অপর্ণা অভিনীত সুপার ক্রাইম থ্রিলার মুভি চতুষ্কোণ(Chotushkon) থাকছে আমাদের তালিকার ৪ নম্বরে। এই চলচ্চিত্রের কাহিনী গড়ে উঠেছে চার পরিচালকের চারটি আলাদা গল্প এর একক কাহিনীর মাধ্যমে। ছবির আগাগোড়া নাটকীয় মোড় আর থ্রিল আপনার জন্য রাখবে সিনেম্যাটিক টুইষ্ট।
নাম্বার ৩ – ভিঞ্চি দা তারকা পরিচালক সৃজিত মুখার্জি আর রুদ্রনীল-ঋত্বিক চক্রবর্তীকে নিয়ে বানানো অসাধারণ সিরিয়াল কিলিং ক্রাইম থ্রিলার ভিঞ্চি দা(Vinchi Da) থাকছে আমাদের তালিকার তিন নম্বরে। একজন প্রস্থেটিক মেকআপ আর্টিস্ট আর উকিলের যুগলবন্দিতে কিভাবে একের পর এক লোমহর্ষক মার্ডার হতে থাকে, সিনেমাটি না দেখলে তবে থ্রিলিং কেবল মিসিং থেকে যাবে।
নাম্বার ২ – বাইশে শ্রাবণ দ্বিতীয় পুরুষ সিনেমার প্রথম পর্ব সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত আর সুপারস্টার প্রসেনজিৎ অভিনীত সাইকোলজিক্যাল ক্রাইম থ্রিলার বাইশে শ্রাবণ(Baishe Srabon) থাকছে আমাদের তালিকার দুই নম্বরে। পরিচালক অভিনেতা গৌতম ঘোষ দীর্ঘ ২৯ বছর পরে অভিনয় জগতে ফেরত আসেন এ সিনেমার মাধ্যমে। একজন পাগল সিরিয়াল কিলার আর বাংলা কবিতা ফেলে রেখে খুন করা – ছবির শুরু থেকে শেষ অবধি আপনাকে দিয়ে যাবে থ্রিল আর টুইষ্ট।
নাম্বার ১ – আয়নাবাজী আমাদের সকলের চোখ আটকে আছে ১ নম্বরে কোন থ্রিলার সিনেমা? হ্যাঁ, আমাদের তালিকার ১ নম্বরে আছে পরিচালক অমিতাভ রেজা পরিচালিত আর জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী অভিনীত অসাধারণ ক্রাইম থ্রিলার আয়নাবাজি(Aynabaji)। থ্রিল আর টুইস্ট এর সর্বোচ্চ প্রদর্শনী খুঁজে পাবেন মূল চরিত্র শরাফত করিম আয়নার মধ্যে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীর হয়ে জেলখাটা আর পেছনে লাগা ক্রাইম রিপোর্টারের যুদ্ধ নিশ্চিতভাবেই আপনাকে চোখ আটকে রাখবে ছবির শেষ পর্যন্ত, আপনার মস্তিষ্ক নিয়ে খেলবে দীর্ঘ সময়।
আর এই ছিল আজকের টপ টেন। আপনার তালিকা কি অন্যরকম? মন্তব্য করে আমাদের জানান। ভাল থাকুন, আর বাংলা সিনেমার সঙ্গেই থাকুন।
হানিমুনে তো মানুষ একবারই যায়। আর যেহেতু হানিমুন মাত্রই একদম আনকোরা নতুন একটা অভিজ্ঞতা, তাই কিছু ভুল করে ফেলেন কমবেশি সকল পুরুষই। যারা দ্বিতীয় বিয়ে করেন তাঁদের ব্যাপার আলাদা, তবে বিয়ের পর হানিমুনে যাওয়া নিয়ে নার্ভাস থাকেন সব ছেলেই। কেননা প্রথম হানিমুন এমন একটা জিনিস যে কাজে অভিজ্ঞতা অর্জনের কোন সুযোগ নেই। তাই জেনে রাখুন এমন ৫টি ভুল, যেগুলো হানিমুনে গিয়ে করে থাকেন প্রায় সব পুরুষ।
যৌন সম্পর্কের জন্য তাড়াহুড়া করা হানিমুন মানে কেবল যৌন সম্পর্ক নয়। বরং নিরিবিলি একান্ত সময়ে পরস্পরকে জেনে ও বুঝে নেয়ার জন্যই হানিমুন। তাই হানিমুনে গিয়ে স্ত্রীকে যৌন সম্পর্কের জন্য পীড়াপীড়ি করবেন না। এতে তাঁর চোখে আপনার অবস্থান অনেক নিচে নেমে যাবে।
স্ত্রীর অতীত নিয়ে অযথা খোঁচাখুঁচি করা অতীতে যা ছিল, সেটা অতীতেই ছিল। এখন আপনারা বিবাহিত দম্পতি, এখন আর অতীত নিয়ে টেনে লাভ নেই। বিয়ের আগে যখন অতীত ঝামেলা করেনি, তাহলে এখন কেন অতীতকে ডেকে আনা?
বেশিরভাগ সময় হোটেলেই থাকতে চাওয়া জীবনে প্রথম যৌনতার আনন্দ উপভোগ করছেন ভালো কথা। কিন্তু তারমানে এই নয় যে সারাটা সময় কেবল বসে থাকবেন হোটেলের রুমে। বরং স্ত্রীকে নিয়ে বেড়ান, ছবি তুলুন। সুন্দর সময় উপভোগ করুন।
মন জয়ের চেষ্টা না করা বিয়ে করেছেন বলেই কিন্তু তাঁর মন পেয়ে যান নি। বরং প্রেমের বিয়ে হলেও সদ্য মা-বাবা-পরিবারকে ছেড়ে এসে সব মেয়েরই মন খারাপ লাগে। চেষ্টা করুন স্ত্রীর মন জয় করে নিতে। তাঁকে এত ভালোবাসা দিতে যেন বাড়ির কথা মনে না পড়ে।
কিপটামি করা একবারই তো হানিমুনে যাবেন, অযথা কিপটামি করে কেন মুড নষ্ট করা? বরং জীবনের এই অভিজ্ঞতাকে স্মরণীয় রাখতে সাধ্যের মাঝে সবটুকু খরচ করুন।